বিপ্লবী শহীদ উধম সিং
উধম সিংহ ভারতের স্বাধীনতা আন্দোলনের একটি সুপরিচিত ব্যক্তি । তিনি ভারতীয় ব্রিটিশ বিরোধী স্বাধীনতা আন্দোলনের অগ্নিযুগের একজন বীর শহীদ বিপ্লবী ছিলেন । তিনি মরার্ক্সবাদী ধরায় বিশ্বাসী ছিলেন । তাঁকে শহীদ-ই-আজম সরদার উধম সিং "শহীদ-ই-আজম", "মানে মহান শহীদ" হিসাবেও অভিহিত করা হয় । ১৯১৯ সালে জালিয়ানওয়ালাবাগের হত্যাকান্ডের সময়ে যিনি পাঞ্জাব প্রদেশের গভর্নর ছিলেন, সেই মাইকেল ও'ডোয়াইয়ার-কে (Michael O'Dwyer) ১৩ ই মার্চ ১৯৪০ সালে লন্ডনে গিয়ে হত্যা করবার জন্যে স্বাধীনতার ইতিহাসে বিখ্যাত হয়ে আছেন ।
উধম সিং গদর পার্টির একজন সক্রিয় সদস্য ছিলেন ।
জন্ম :
২৬ শে ডিসেম্বর ১৮৯৯ , সুনাম, পাঞ্জাব ।
আত্মবলিদান :
৩১ শে জুলাই ১৯৪০ , বার্নসবারি, ইংল্যান্ড ।
উধম সিংহ ভারতের পাঞ্জাবের সানামুর জেলা সুনামে ১৮৯৯ সালের ২৬ শে ডিসেম্বর শের সিংহের কাম্বুজ বংশের একটি শিখ পরিবারে জন্মগ্রহণ করেছিলেন । তিনি যখন খুব ছোট্টো ছিলেন তখনই তাঁর মা মারা যান । তাঁর বাবা তেহল সিং কাম্বোজ একজন কৃষক ছিলেন এবং উপল্লি গ্রামে রেলক্রসিং-এর প্রহরী হিসাবে কাজ করতেন ।
খুব অল্প সময়ের ব্যবধানে বাবারও মৃত্যু হয়, বাবার মৃত্যুর পরে উধম সিং ও তাঁর বড় ভাই মুক্ত সিংহকে অমৃতসরের পুতলীগড় এতিমখানায় দিয়ে গিয়েছিল । এতিমখানায় উধম সিংহকে শিখ দীক্ষায় দীক্ষিত করা হয়েছিল । ১৯১৮ সালে তিনি ম্যাট্রিক পাস করেন এবং ১৯১৯ সালে এতিমখানা ছেড়ে চলে আসেন ।
জালিয়ানওয়ালাবাগ হত্যাকাণ্ড ১৯১৯ সালের
১৯ এপ্রিল , সত্যপাল এবং সাইফুদ্দিন কিচলিউ সহ ভারতীয় জাতীয় কংগ্রেসের সাথে জোটবদ্ধ বেশ কয়েকটি স্থানীয় নেতাকে রাওল্যাট আইনে গ্রেপ্তার করা হয়েছিল । গ্রেপ্তারের বিরুদ্ধে বিক্ষোভকারীদের উপর ব্রিটিশ সেনারা গুলি চালিয়েছিল এবং দাঙ্গা শুরু করেছিল । ১০ ই এপ্রিল, বৈশাখের গুরুত্বপূর্ণ দিন ঐ দিন হিন্দু ও শিখ উৎসব উদযাপন করবার জন্যে এবং গ্রেফতারের বিরুদ্ধে শান্তিপূর্ণ প্রতিবাদ জানাতে অমৃতসরের জালিয়ানওয়ালাবাগে বিশ হাজারেরও বেশি নিরস্ত্র মানুষ জড়ো হয়েছিল । এতিমখানা থেকে উধম সিং এবং তার বন্ধুরা মিলে জনতার জন্য জল পরিবেশন করছিল ।
সেই মিছিলের উপর ইংরেজ পুলিশ বিভিন্নভাবে সাধারণ মানুষকে হত্যা করে ছিল যা ইতিহাসে অমৃতসর গণহত্যা বা জালিয়ানওয়ালাবাগ গণহত্যা হিসাবে পরিচিত হয়ে আছে ।
উধম সিং বিপ্লবী রাজনীতিতে জড়িত হয়েছিলেন এবং তিনি ভগত সিং ও তাঁর বিপ্লবী গোষ্ঠী দ্বারা গভীরভাবে প্রভাবিত হয়েছিলেন । ১৯২৪ সালে উধাম সিংহ গদর পার্টির সাথে গভীর ভাবে যুক্ত হয়ে ঔপনিবেশিক শাসনকে উৎখাত করার উদ্দেশ্যে বিদেশে ভারতীয়দের সংগঠিত করেছিলেন । ১৯২৭ সালে , তিনি ভগত সিংয়ের নির্দেশে ভারতে ফিরে এসে ২৫ জন সহযোগী সহ রিভলবার ও গোলাবারুদ নিয়ে আসেন তাঁদের আস্থানাতে । এর পরপরই তাকে লাইসেন্সবিহীন অস্ত্র রাখার অভিযোগে গ্রেফতার করা হয় । রিভলবার, গোলাবারুদ এবং "গদর-ই-গুঞ্জ" "রেভল্টের কণ্ঠস্বর" নামে একটি নিষিদ্ধ গদর পার্টির কাগজের অনুলিপি বাজেয়াপ্ত করা হয়েছিল । তার বিরুদ্ধে মামলা হয় এবং পাঁচ বছরের কারাদণ্ড হয় তার ।
১৯৩১ সালে কারাগার থেকে মুক্তি পাওয়ার পরে, উধম সিংহের গতিবিধি পাঞ্জাব পুলিশ নিয়মিত নজরদারিতে রাখছিল । তিনি কাশ্মীরের দিকে যাত্রা করেছিলেন সেই সময় সেখান থেকেই তিনি পুলিশের চোখে ফাঁকি দিয়ে জার্মানি পৌঁছোতে সক্ষম হয়েছিলেন । তারপর ১৯৩৪ সালে, তিনি লন্ডনে পৌঁছে ছিলেন , সেখানে তিনি ইঞ্জিনিয়ার হিসাবে কাজ যোগ দিয়েছিলেন । তিনি লন্ডনে গিয়েছিলেন কাজ করার জন্যে নয় তার মূল পরিকল্পনা ছিলো তিনি মাইকেল ডায়ার বা মাইকেল ও'ডোয়াইয়ার-কে (Michael O'Dwyer) হত্যা করা । উধম সিং তার ডায়েরি পাতায় ১৯৩৯ সাল এবং ১৯৪০ সালে তিনি মাঝেমধ্যে কোথাও কোথাও ও'ডোয়াইয়ারের (Michael O'Dwyer)নামটি "ও'ডায়ার" বলে ভুল বানান লিখেছিলেন , সম্ভবত এমন একটি সম্ভাবনা রেখেছিলেন যে তিনি জেনারেল ডায়ারের সাথে ওডওয়্যারকে বিভ্রান্ত করে রাখবার জন্যে ।
১৯৪০ সালের ১৩ ই মার্চ লন্ডনের ক্যাক্সটান হলে ইস্ট ইন্ডিয়া অ্যাসোসিয়েশন এবং সেন্ট্রাল এশিয়ান সোসাইটির বর্তমানে রয়্যাল সোসাইটি ফর এশিয়ান অ্যাফেয়ার্স যৌথ বৈঠকে মাইকেল ও'ডোয়াইয়ারের (Michael O'Dwyer) সাথে কথা হওয়ার কথা ছিল । উধম সিং একটি বইয়ের ভিতরে একটি রিভলবার লুকিয়ে রেখে বই নিয়ে ভিতরে প্রবেশ করবার জন্যে পরিকল্পনা করেছিলেন, সে জন্যে বইয়ের পৃষ্ঠাগুলিকে রিভলবারের আকারে কাটে ছিলেন । রিভলবারটি তিনি একজন সৈনিকের কাছ থেকে কিনেছিলেন । তারপরে তিনি সেই বই নিয়ে হলের ভিতরে প্রবেশ করলেন এবং একটি খলি আসন দেখতে পেলন সেখানে গিয়ে বাসলেন । সভা শেষ হওয়ার সাথে সাথেই উধম সিং বক্তৃতার মঞ্চের দিকে এগিয়ে গিয়ে মাইকেল ও'ডোয়াইয়ারের(Michael O'Dwyer) উপর দুটি গুলি চালিয়ে ছিলেন । এর মধ্যে একটি গুলি ও'ডোয়াইয়ারের ডান দিকের বুক ভেদ করে ফুসফুসে লাগে প্রায় সঙ্গে সঙ্গে ওখানেই ও'ডোয়াইয়ারের মৃত্যু হয়েছিল । উধম সিংয়ের হত্যার পরিকল্পনা ও লন্ডন যাত্রা সফল হয়েছিলো । তিনি আরো কিছু গুলি চালিয়ে ছিলেন যার ফলে আহত হয়েছিলেন আর বেশ কিছু অফিসার যাদের মধ্যে স্যার লুই ডেন , লরেন্স ডুন্ডাস , জেটল্যান্ডের দ্বিতীয় মারকুইস , চার্লস কোচরান-বেলি, দ্বিতীয় ব্যারন ল্যামিংটন গুরুতর যখম হন । তার পরেই অবশ্য উধম সিং আত্মসমর্পণ করেছিলেন ।
১৯৪০ সালের ১ লা এপ্রিল, উধম সিংয়ের বিরুদ্ধে মাইকেল ও'ডায়ারের হত্যার অভিযোগ ঘোষণা করা হয় এবং তাকে ব্রিক্সটন জেল হাজতে পাঠানো হয় । প্রথমে তাঁর অভিমত ব্যক্ত করতে বলা হলে তিনি বলেছিলেন, আমি ডায়রের বিরুদ্ধে ভীষণ বিরক্ত ও রাগের কারণে এই কাজ করেছি । আমি ১৯১৯ সালে অমৃতসরে জালিয়ানওয়ালাবাগ গণহত্যার প্রতিশোধের নেওয়ার জন্য এই কাজ করেছি এবং ঐ কাজের জন্যে ওনার ওটাই প্রাপ্য ছিল । আমি একজন সরকারী সৈনিকের কাছ থেকে রিভলবারটি কিনেছিলাম । আমার বয়স যখন তিন বা চার তখন আমার মা - বাবা মারা গিয়েছিলেন, তাই আমার কোনো পিছু টান নেই । শুধু একজন মারা গেছে এতে আমি খুব দুঃখিত । আমি ভেবেছিলাম আরো দু তিনজন মারা যাবে ?
হেফাজতে থাকাকালীন , উধম সিং নিজেকে "রাম মোহাম্মদ সিং আজাদ" বলে পরিচয় দিয়েছিলেন । নামের প্রথম তিনটি শব্দ পাঞ্জাবের তিনটি প্রধান ধর্মীয় সম্প্রদায়ের হিন্দু, মুসলিম এবং শিখ প্রতিফলিত ঘটিয়েছিলেন তার নামে এবং শেষ শব্দ "আজাদ" আক্ষরিকভাবে "মুক্ত"। এর ফলে তার উপনিবেশ বিরোধী মনোভাবকে প্রতিফলিত করে।
তার বিচার হচ্ছিলো না তাই তার বিচার তাড়াতাতি যাতে করা হয় তার জন্যে তিনি ৪২ দিনের অনশন করেছিলেন । তারপর তাঁকে জোর করে খাওয়ার খাওয়ানো হয়েছিল । ১৯৪০ সালের ৪ জুন, ভি.কে.-এর সাথে বিচারপতি অ্যাটকিনসনের সামনে ওল্ড বেইলি কেন্দ্রীয় ফৌজদারি আদালতে তাঁর বিচার শুরু হয় । কৃষ্ণা মেনন এবং সেন্ট জন হাচিনসন তাঁর প্রতিনিধিত্ব করছিলেন । জি বি ম্যাকক্লিউর ছিলেন আইনজীবী ।
আইনজীবী তার কাছে জানতে জানতে চেয়ে ছিলো এইকাজ তিনি কেনো করেছেন উধম সিংহ বলেছিলেন
১৯১৯ সালে ভারতের পাঞ্জাবের প্রাক্তন লেফটেন্যান্ট গভর্নর মাইকেল ও'ডায়ারের নেতৃত্বেই অমৃতসরে জালিয়ানওয়ালাবাগ গণহত্যা ঘাটেছিল সেই ঘটনার নায়ক ছিলেন উনি তাই আমি তার উপর প্রতিশোধ নেওয়ার জন্য হত্যাকাণ্ড ঘটিয়েছি । এটার জন্যে ও'ডাওয়ার সম্পূর্ণ দায়বদ্ধ ছিলেন ।
আমি তাঁকে হত্যা করেছি কারণ তার এটাই প্রাপ্য ছিলো আমার কাছে তিনিই আসল অপরাধী । তিনি আমার দেশের লোকদের নির্মম ভাবে হত্যা করেছে অত্যাচার করেছেন আমিও তাই তাকে হত্যা করেছি । পুরো ২১ বছর ধরে, আমি প্রতিশোধ নেওয়ার চেষ্টা করেছি । আমি খুশী যে আমি এই কাজটি করতে পেরেছি আমি সফল হয়েছি । আমি মৃত্যুর ভয় পাই না । আমি আমার দেশের জন্য প্রাণ দিচ্ছি । আমি আমার দেশের লোকদের ব্রিটিশ শাসনের অধীনে অনাহারে থাকতে দেখেছি । আমি এর বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করেছি ,যা আমার দায়িত্ব ছিল । আমার মাতৃভূমির জন্য আমার প্রাণ বিসর্জন আমার কাছে বড় সম্মানের এর থেকে আর কি দেওয়া যেতে পারে দেশকে ?
তিনি এই বক্তৃতাটি ব্রিটিশ সাম্রাজ্যবাদের নিন্দা করে শুরু করেছিলেন
" ব্রিটিশ সাম্রাজ্যবাদ খুব নিচ ! ব্রিটিশ নোংরা কুকুরের থেকেও নিচে ! "
তিনি সলিসিটরের টেবিলে থুতু ছুড়ে ফেলে হল ছেড়ে চলে গেলেন ।
উধম সিংহকে ও'ডায়ার হত্যার দায়ে দোষী সাব্যস্ত করে মৃত্যুদণ্ড দেওয়া হয়েছিল । ১৯৪০ সালের ৩১ শে জুলাই উধম সিংকে অ্যালবার্ট পিয়েরপয়েন্ট দ্বারা পেন্টনভিলে কারাগারে ঝুলিয়ে দেওয়া হয় ।
১৯৪০ সালের ১৮ ই মার্চের সংখ্যায় অমৃতা বাজার পত্রিকা লিখেছিল, "ও'ডায়ারের নাম পাঞ্জাবের ঘটনার সাথে যুক্ত যা ভারত কখনো ভুলবে না" । দেওয়ান চমন লালের নেতৃত্বে পাঞ্জাব পরিষদে কংগ্রেসের পাঞ্জাব বিভাগ হত্যার নিন্দা জানাতে প্রধানমন্ত্রীর প্রস্তাবের পক্ষে ভোট দিতে অস্বীকার করে । ১৯৪০ সালের এপ্রিল মাসে জালিয়ানওয়ালাবাগ গণহত্যার একবিংশতম বার্ষিকীর স্মরণে অনুষ্ঠিত সর্বভারতীয় কংগ্রেস কমিটির বার্ষিক অধিবেশনে ইন্ডিয়ান ন্যাশনাল কংগ্রেস পার্টির যুব শাখা উধম সিংহের সমর্থনে বিপ্লব স্লোগান প্রদর্শন করে এবং তার পদক্ষেপকে দেশপ্রেমিক ও বীরত্ব বলে প্রশংসা করে ।
উধম সিংয়ের আন্তর্জাতিক প্রেসের কিছুটা সমর্থন ছিল। টাইমস অফ লন্ডন তাকে "স্বাধীনতার জন্য যুদ্ধকারী" বলে অভিহিত করেছিলেন, তাঁর এই ক্রিয়াকলাপ "নিপীড়িত ভারতীয় জনগণের তীব্র ক্ষোভের বহিঃপ্রকাশ ।" রোমের বাসিন্দা বার্গেরেট উধম সিংহের এই পদক্ষেপকে সাহসী বলে প্রশংসা করেছিলেন । ১৯৪০ সালের মার্চ মাসে, ভারতীয় জাতীয় কংগ্রেসের নেতা জওহর লাল নেহেরু উধম সিংয়ের এই কাজকে নির্বোধ বলে নিন্দা করেছিলেন, তবে পরে ১৯৬২ সালে অবশ্য নেহেরু তার অবস্থান থেকে সরে এসে তিনি বিবৃতি দিয়ে প্রশংসা করেছিলেন উধম সিংকে নিয়ে, তিনি বলেছিলেন "আমি শহীদ-ই-আজম উধম সিংকে শ্রদ্ধার সাথে সালাম জানাই চুমু দিয়েছিলেন যাতে আমরা মুক্ত হতে পারি । "
১৯৭৪ সালে, বিধায়ক সাধু সিংহ থিন্ডের অনুরোধে সিংহের দেহাবশেষগুলি উদ্ধার করে ভারতে ফিরিয়ে দেওয়া হয় । থিন্ড অবশেষে ভারতে ফিরে আসেন সেগুলি নিয়ে আর দেহাবশেষ ইন্দিরা গান্ধী, শঙ্কর দয়াল শর্মা এবং জইল সিংহ গ্রহণ করেছিলেন । পরে উধম সিংকে তাঁর জন্মস্থান পাঞ্জাবের সুনামে দাহ করা হয়েছিল এবং তার ছাই সুতলজ নদীতে ছড়িয়ে দেওয়া হয়েছিল । তার কিছু ছাই ধরে রাখা হয়েছিল এই রক্ষিত ছাইগুলি জালিয়ানওয়ালের একটি সিলযুক্ত কলকের ভিতরে রাখা হয় । তাঁর অবশেষ পাঞ্জাবের অমৃতসর জালিয়ানওয়ালা বাগে সংরক্ষিত আছে । প্রতি ৩১ জুলাই সুনামে বিভিন্ন সংগঠন মিছিল করে এবং শহরের প্রতিটি উধম সিংহের মূর্তিতে ফুলের মালা দিয়ে শ্রদ্ধা জানানো হয় ।
১৯৯৫ সালের অক্টোবরে মায়াবতী সরকার শ্রদ্ধা জানাতে তাঁর নামে উত্তরাখণ্ডের একটি জেলা উধম সিং নগর নামকরণ করেছিলেন ।
উধম সিং এর জীবনী নিয়ে ২০০০ সালে তৈরী হয়েছে ভারতীয় চলচ্চিত্র শহীদ উধাম সিং । এতে মূল ভূমিকায় অভিনয় করেছেন রাজ বাব্বর ।

ব্যবত্তারহাট, নন্দকুমার,পূর্ব মেদিনীপুর
🙏 যদি আপনি আপনার গ্রাম বা শহরকে ভালোবেসে থাকেন, তাহলে আপনিও পাঠাতে পারেন আপনার এলাকার তথ্য আমাদের কাছে।
নীচের লিংকে ক্লিক করে যোগ দেন আমাদের সাথে, তথ্য পাঠান হোয়াটসঅ্যাপ গ্রুপের এডমিন দের কাছে, আপনার তথ্যটি বিবেচনা করে সর্বসমক্ষে প্রকাশ করা হবে আমাদের ওয়েবসাইটের মাধ্যমে পেজ ও গ্রুপে।💐
আমাদের হোয়াটসঅ্যাপ গ্রুপে সংযুক্ত হতে চাইলে এই লেখার উপর ক্লিক করুন 👈⬇️🔽⬇️🔽⬇️🔽⬇️🔽⬇️
আমাদের 👨💻 ওয়েবসাইটের ঠিকানা 👇
https://www.MEDINIKOTHA.in
আমাদের 🎦 ইউটিউবের ঠিকানা 👇
https://www.youtube.com/c/MEDINIKOTHA
আমাদের 🖼️ ইনস্টাগ্রামের ঠিকানা 👇
https://www.instagram.com/medinikotha
আমাদের 🤳 ফেসবুক গ্রুপের ঠিকানা 👇
https://www.facebook.com/groups/medinikotha
আমাদের 🚻 ফেসবুক গ্রুপ কাঁথি মহকুমা ঠিকানা 👇
https://www.facebook.com/groups/contaigroup
আমাদের 🚀 টেলিগ্রাম গ্রুপের ঠিকানা 👇
http://t.me/medinikotha
আমাদের ✈️ টেলিগ্রাম চ্যানেলের ঠিকানা 👇
https://t.me/medinikatha
আমাদের 📧 ই-মেইল ঠিকানা 👇
medinikotha.contai@gmail.com
আমাদের 🗃️ কাঁথি পেজের ঠিকানা 👇 https://www.facebook.com/ContaiSubdivision
আমাদের 📖 দীঘা পেজের ঠিকানা 👇
https://www.facebook.com/DighaOldNew
আমাদের 📝 এগরা পেজের ঠিকানা👇
https://www.facebook.com/Egra2
আমাদের 📒 রামনগর পেজের ঠিকানা 👇
https://www.facebook.com/Ramnagar4
আমাদের 📔 হেঁড়িয়া পেজের ঠিকানা 👇
https://www.facebook.com/Henria
আমাদের 📕 খেজুরী পেজের ঠিকানা 👇
https://www.facebook.com/Khejuree
আমাদের 📙 নাচিন্দা পেজের ঠিকানা 👇
https://www.facebook.com/NachindaMa
আমাদের 📙 তাজপুর পেজের ঠিকানা 👇
https://www.facebook.com/Tajpoor
আমাদের 📓 শংকরপুর পেজের ঠিকানা 👇
https://www.facebook.com/Sankarpoor
আমাদের 📃 সাতমাইল পেজের ঠিকানা 👇
https://www.facebook.com/Satmile
আমাদের 📄 পেটুয়াঘাট পেজের ঠিকানা 👇
https://www.facebook.com/Petuaghat
আমাদের 🗒️ দেউলীহাট পেজের ঠিকানা 👇
https://www.facebook.com/Medinikotha6
আমাদের 📘 জুনপুট পেজের ঠিকানা 👇
https://www.facebook.com/Junput2
আমাদের 📗 বাঁকিপুট পেজের ঠিকানা 👇
https://www.facebook.com/Bakiput
আমাদের 📚 মান্দারমনি পেজের ঠিকানা 👇
https://www.facebook.com/Mandarmanee
আমাদের 🛰️ ওয়েবসাইট পেজের ঠিকানা 👇
https://www.facebook.com/medinikotha.in
