ফাইল চিত্র।
অগ্নিদগ্ধ গৃহবধূ মৃত্যু ঘিরে চাঞ্চল্য ছড়ালো এলাকায়। ঘটনাটি ঘটেছে পূর্ব মেদিনীপুর জেলার ময়নার কৃপানন্দ পুর গ্রামে। স্থানীয় সূত্রে জানা যায় ময়না এলাকারই কাঁচিচক গ্রামের তনুশ্রী সানা নামে আঠারো বছরের মহিলার সাথে কৃপানন্দপুরের বাবলু দাস নামে একটি ছেলের সাথে বিবাহ হয় গত দু’বছর আগে। বিবাহের পণের দাবিতে গৃহবধূর উপর মানসিক ও শারীরিক নির্যাতন চালাতেন শশুর-শাশুড়ি ও স্বামী । তনুশ্রী দেবীর উপর নির্যাতনের কথা তার বাবা ও মাকে জানান। দু বছরে প্রায় কয়েক বার গ্রাম্য সালিশি সভার মাধ্যমে সুরাহার চেষ্টা করেন তাঁরা।

গত বৃহস্পতিবার তনুশ্রী দেবী তার মাকে ফোন করে জানান স্বামী শ্বশুর-শাশুড়ি মিলে তাকে মেরে ফেলার চেষ্টা করছে। মা ও বাবা কথা শোনা মাত্রই মাত্রই ছুটে যান মেয়ের শ্বশুর বাড়িতে। দেখতে পান শ্বশুরবাড়িতে তার মেয়ে অগ্নিদগ্ধ অবস্থায় পড়ে রয়েছে । বাড়িতে কেউই নেই , শ্বশুর-শাশুড়ি স্বামী সবাই পলাতক। তৎক্ষণাৎ মেয়েকে উদ্ধার করে তমলুক হাসপাতালে নিয়ে এলে ডাক্তার তাকে মৃত ঘোষণা করেন। এরপর শোকাহত তনুশ্রী দেবির বাবা-মা পুলিশের দ্বারস্থ হন। ময়না থানার পুলিশের কাছে সমস্ত কিছু ঘটনা লিখিত অভিযোগ করেন , সেই সাথে আরও জানান শ্বশুরবাড়ি থেকে তার মেয়েকে খেতে-পরতে দিত না, অসুখ-বিসুখে চিকিৎসা করাতো না, আত্মহত্যার প্ররোচনা দিত সবসময়। ময়না থানার পুলিশ শনিবার অভিযোগের ভিত্তিতে ওই গৃহবধূর স্বামী বাবলু দাস, শাশুড়ি গীতা দাস,শ্বশুর স্বপন দাস কে গ্রেপ্তার করে তমলুক কোর্টে পাঠায়। সেই সাথে অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে খুনের মামলা রুজু করেছে তদন্তে নেমেছে পুলিশ। এই ঘটনায় এলাকায় শোকের ছায়া নেমেছে।

মেদিনীকথা গ্রুপের তরফ থেকে সকল পূর্ব মেদিনীপুরবাসী, শুভানুধ্যায়ী ও সদস্যদের অনুরোধ করা হচ্ছে, আপনারা সকলে সচেতন হোন, উপযুক্ত সুরক্ষা গ্রহণ করুন এবং সর্বোপরি যে সকল মানুষজন এই রোগে আক্রান্ত হয়েছেন বা পূর্বে এই রোগে আক্রান্ত হয়েছিলেন তাদের প্রতি সহনশীল ও সহযোগিতাপূর্ণ আচরণ অবলম্বন করুন। মনে রাখবেন এই মরণ রোগে আক্রান্ত মানুষজন কেউ ইচ্ছাকৃতভাবে নিজের শরীরের এই রোগকে আহ্বান করছেন না। এই সকল মানুষজন কোনো না কোনো জরুরি কার্য সম্পাদন করবার তাগিদে বা নিজের পরিবারের অন্নসংস্থানের তাগিদে নিজেদের গৃহ ত্যাগ করতে বাধ্য হচ্ছেন। তাই এই সকল ব্যক্তিদের প্রতি সহানুভূতিশীল আচরণবিধি অবলম্বন করুন। সকলের সুস্থ থাকুন, নিজেকে সুরক্ষিত রাখুন এবং অপরকে সৌভ্রাতৃত্বের শহীদ সচেতন করুন।
আমাদের হোয়াটসঅ্যাপ গ্রুপে সংযুক্ত হতে চাইলে এই লেখার উপর ক্লিক করুন 👈

🙏🙏🙏🙏🙏🙏🙏
যদি আপনি আপনার গ্রাম বা শহরকে ভালোবেসে থাকেন, তাহলে আপনিও পাঠাতে পারেন আপনার এলাকার তথ্য আমাদের কাছে।
নীচের লিংকে ক্লিক করে যোগ দেন আমাদের সাথে, তথ্য পাঠান হোয়াটসঅ্যাপ গ্রুপের এডমিন দের কাছে, আপনার তথ্যটি বিবেচনা করে সর্বসমক্ষে প্রকাশ করা হবে আমাদের ওয়েবসাইটের মাধ্যমে পেজ ও গ্রুপে।🙏💐
⬇️🔽⬇️🔽⬇️🔽⬇️🔽⬇️
আমাদের 👨💻 ওয়েবসাইটের ঠিকানা 👇
www.MEDINIKOTHA.in
আমাদের 🎦 ইউটিউবের ঠিকানা 👇
https://www.youtube.com/c/MEDINIKOTHA
আমাদের 🖼️ ইনস্টাগ্রামের ঠিকানা 👇
https://www.instagram.com/contai_kanthi?r=nametag
আমাদের 🤳 ফেসবুক গ্রুপের ঠিকানা 👇
https://www.facebook.com/groups/medinikotha
আমাদের 🚻 ফেসবুক গ্রুপ কাঁথি মহকুমা ঠিকানা 👇
https://www.facebook.com/groups/contaigroup
আমাদের 🚀 টেলিগ্রাম গ্রুপের ঠিকানা 👇
http://t.me/medinikotha
আমাদের ✈️ টেলিগ্রাম চ্যানেলের ঠিকানা 👇
https://t.me/medinikatha
আমাদের 📧 ই-মেইল ঠিকানা 👇
medinikotha.contai@gmail.com
আমাদের 🗃️ কাঁথি পেজের ঠিকানা 👇 https://www.facebook.com/ContaiSubdivision
আমাদের 📖 দীঘা পেজের ঠিকানা 👇
https://www.facebook.com/DighaOldNew
আমাদের 📝 এগরা পেজের ঠিকানা👇
https://www.facebook.com/Egra2
আমাদের 📒 রামনগর পেজের ঠিকানা 👇
https://www.facebook.com/Ramnagar4
আমাদের 📔 হেঁড়িয়া পেজের ঠিকানা 👇
https://www.facebook.com/Henria
আমাদের 📕 খেজুরী পেজের ঠিকানা 👇
https://www.facebook.com/Khejuree
আমাদের 📙 নাচিন্দা পেজের ঠিকানা 👇
https://www.facebook.com/NachindaMa
আমাদের 📙 তাজপুর পেজের ঠিকানা 👇
https://www.facebook.com/Tajpoor
আমাদের 📓 শংকরপুর পেজের ঠিকানা 👇
https://www.facebook.com/Shankarpour
আমাদের 📃 সাতমাইল পেজের ঠিকানা 👇
https://www.facebook.com/Satmile
আমাদের 📄 পেটুয়াঘাট পেজের ঠিকানা 👇
https://www.facebook.com/Petuaghat
আমাদের 🗒️ দেউলীহাট পেজের ঠিকানা 👇
https://www.facebook.com/Medinikotha6
আমাদের 📘 জুনপুট পেজের ঠিকানা 👇
https://www.facebook.com/Junput2
আমাদের 📗 বাঁকিপুট পেজের ঠিকানা 👇
https://www.facebook.com/Bakiput
আমাদের 📚 মান্দারমনি পেজের ঠিকানা 👇
https://www.facebook.com/Mandarmanee
আমাদের 🛰️ ওয়েবসাইট পেজের ঠিকানা 👇
https://www.facebook.com/medinikotha.in
1 thought on “অগ্নিদগ্ধ গৃহবধূর মৃত্যুতে চাঞ্চল্য।”
মেয়ের বাড়ির লোকেরাও সত্যিই এতো কিছুর পরেও নিজের মেয়েকে মরতে শশুর বাড়িতে রেখেছিল।