মেদিনীকথার উৎসর্গ অরুণা আসফ আলী।

ফাইল চিত্র,

অরুণা আসফ আলী (গাঙ্গুলি)

অরুণা আসফ আলী (গাঙ্গুলি) ছিলেন একজন স্বাধীনতা সংগ্রামী , রাজনৈতিক কর্মী এবং প্রকাশক । ভারতের স্বাধীনতা আন্দোলনের তাঁর সক্রিয় ভূমিকা ছিলো । বিয়াল্লিশের যুগান্তকারী সংগ্রামী ছিলেন অরুণা আসফ আলী । ১৯৪২ সালে  ভারত ছাড়  আন্দোলনের সময়  বোম্বাইয়ের গোয়ালিয়া ট্যাঙ্ক ময়দানে ভারতীয় জাতীয় পতাকা উত্তোলনের জন্য তাকে সকলেই স্মরণ করে থাকে । স্বাধীনতার পরেও তিনি রাজনীতিতে সক্রিয় ছিলেন । তিনি প্রথম দিল্লির মহিলা মেয়র হয়েছিলেন । এছাড়াও তিনি জাতীয় মহিলা ফেডারেশনের সভানেত্রীও ছিলেন । তিনি জাতীয় মহিলা কনফারেন্সের সাথে জড়িত থাকার কারণে দিল্লী কংগ্রেস কমিটীর সভানেত্রী হন ।

জন্ম:
১৬ ই জুলাই ১৯০৯ সাল  কালকা, পাঞ্জাব।

মৃত্যু :
২৯ শে জুলাই ১৯৯৬ সাল, নতুন দিল্লী।

 বিবাহের পূর্বের নাম অরুণা গাঙ্গুলী পরবর্তী কালে অরুণা আসফ আলি গাঙ্গুলী নামেই দেশ বিদেশে পরিচিত হয়ে ওঠেন । অরুণা গাঙ্গুলী জন্মগ্রহণ করেছিলেন  ১৬ ই  জুলাই ১৯০৯ সালে পাঞ্জাবের কালকাতে, বর্তমানে হরিয়ানায় ।
তিনি এক বাঙালি ব্রাহ্মণ  পরিবারে জন্মগ্রহণ করেছিলেন ।  তার বাবা উপেন্দ্রনাথ গাঙ্গুলি পূর্ব বাংলার (বর্তমানে বাংলাদেশ) বরিশাল জেলা থেকে এসে  পাঞ্জাবে বসতি স্থাপন করেছিলেন ।  তিনি একজন রেস্টুরেন্টের মালিক ছিলেন । তাঁর মা অম্বালিকা দেবী ছিলেন বহু ব্রাহ্মো স্তবক রচনাকারী একজন বিখ্যাত ব্রাহ্ম নেতা ত্রৈলোক্যনাথ সান্যালের কন্যা ।  উপেন্দ্রনাথ গাঙ্গুলির ছোট ভাই ধীরেন্দ্রনাথ গাঙ্গুলি  ছিলেন প্রথম দিকের চলচ্চিত্র পরিচালকদের মধ্যে একজন । আর এক ভাই নগেন্দ্রনাথ ছিলেন বিশ্ববিদ্যালয়ের এক অধ্যাপক যিনি নোবেল পুরস্কার বিজয়ী বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের  কন্যা মীরা দেবীকে বিয়ে করেছিলেন ।  অরুনার বোন পূর্ণিমা বন্দ্যোপাধ্যায় ভারতের গণপরিষদের সদস্য ছিলেন ।

অরুণা লাহোরের স্যাক্রেড হার্ট কনভেন্টে এবং তার পরে নৈনিতালের অল সান্টস কলেজে পড়াশোনা করেছিলেন ।  স্নাতক ডিগ্রি শেষ করবার পরে তিনি কলকাতার গোখলে মেমোরিয়াল স্কুলে শিক্ষকতা করেছিলেন । 
এলাহাবাদে কংগ্রেস দলের এক নেতা আসফ আলীর সাথে অরুনার পরিচয় ঘটে এবং তাঁদের মধ্যে সম্পর্ক গড়ে ওঠে যা ধীরে ধীরে প্রনয়ের দিকে এগিয়ে গিয়েছিলো । আসিফ আলীর ধর্ম ছিলো মুসলিম এবং বয়সে ২০ বছরেরও বেশি বড় ছিলো অরুনার থেকে এই  কারণে তাঁদের বিবাহে অরুনার পিতা-মাতা রাজি ছিলো না । পিতা- মাতার বিরোধিতা সত্ত্বেও তারা ১৯২৮ সালে বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ হন । 
১৯২৮ সালের সেপ্টেম্বরে যখন আসফ ও অরুণা বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ  হয় তখন অরুনার বাবা পরলোক গমন করে ছিলেন । 

স্বাধীনতা সংগ্রামে  অরুণা আসফ আলীর ভূমিকা
প্রাথমিকভাবে ৪২ এর ভারত ছাড়ো আন্দোলনের সাথে সম্প্রীক্ত । এছাড়া স্বাধীনতা আন্দোলনের সাথে  তিনি সংযুক্তি ছিলেন ।
অরুনা আসফ আলি, আসফ আলিকে বিয়ে করার পরে ভারতীয় জাতীয় কংগ্রেসের সদস্য হন । লবণ সত্যগ্রহের সময়  তিনি সমস্ত মিছিলগুলিতে অংশ নিয়েছিলেন ।  তিনি একজন যোদ্ধা এই অভিযোগে ইংরেজরা তাকে গ্রেপ্তার করে এবং তাঁকে  ১৯৩১ সালে গান্ধী-ইরউইন চুক্তির আওতায় মুক্তি দেওয়া হয়নি , যা অন্যান্য সকল রাজনৈতিক বন্দীদের মুক্তি দেওয়ার জন্য নির্ধারিত ছিল । অন্যান্য মহিলা সহ-বন্দিরা মহাত্মা গান্ধীর হস্তক্ষেপের পরে মুক্ত হলেও  কেবল অরুনাকে  মুক্ত করা হলো না ।

১৯৩২ সালে তিনি তিহার জেলখানায় বন্দী থাকার সময়  সেখানে তিনি অনশন শুরু করেন । রাজনৈতিক বন্দীদের সাথে উদাসীন আচরণের প্রতিবাদ করেছিলেন তিনি । তার প্রচেষ্টার ফলে তিহার জলে অবস্থার উন্নতি হয়েছিলো কিন্তু তবে তাকে অম্বালায় স্থানান্তরিত করা হয়েছিলো  এবং নির্জন কারাবাসে বন্দী করে রাখা হয়েছিলো । 

 ১৯৪২ সালের ৮ ই  আগস্ট, অল ইন্ডিয়া কংগ্রেস কমিটি বোম্বাই অধিবেশনে ইংরেজ ভারত ছাড়ুন প্রস্তাবটি পাস করে ।
১৯৪২ সালের ৮ আগস্ট নিখিল ভারত কংগ্রেস কমিটি ভারত ছাড়ো প্রস্তাব গ্রহণ করলে অরুণা আসফ আলী দেশবাসীকে এই শেষ সংগ্রামটিতে অংশগ্রহণ করতে আহ্বান জানিয়েছিলেন । এই খবর পাওয়ার সাথে সাথে ব্রিটিশ সরকার মহাত্মা গান্ধী, জওহরলাল নেহরু সহ বেশ কিছু  দেশনেতাদের গ্রেপ্তার করেছিলেন । আর সাথে সাথে  সারা দেশের চারিদিকে বিদ্রোহর আগুন ছড়িয়ে পড়া  শুরু হয়ে যায় । দেশের জনতা রাজপথে বেরিয়ে এসে বন্দেমাতরম ধ্বনি , মহাত্মা গান্ধী কী জয় , ব্রিটিশ ভারত ছাড়ো বা ইংরেজ তুমি ভারত ছাড়ো ধ্বনিতে আকাশ বাতাস কাঁপিয়ে তুলেছিল সেইসময় । এরপর দেশের অনেক নেতা আত্মগোপন করতে থাকেন যাদের মধ্যে ছিলেন- জয়প্রকাশ নারায়ণ , রাম মনোহর লোহিয়া , অচ্যুৎ পট্টবর্ধন ও অরুণা আসফ আলী সহ আরো অনেকে ।
আত্মগোপনকারী প্রায় সকল নেতাই কম বেশি কিছু  সন্ত্রাসমূলক কাজে জড়িয়ে পড়েন । তারা এই সময়ে দেশের বিভিন্ন স্থানে ২৭০ টা রেল স্টেশন , ৫৫০ টা পোষ্ট অফিস , ৭০ টা পুলিশ স্টেশন , এবং ৮৫ টা অন্যান্য সরকারি আবাসগৃহের ক্ষতি  করেন । অনেক জায়গায় রেল লাইন , টেলিফোন , টেলিগ্রাফ লাইন সংযোগহীন বা বিচ্ছিন্ন  করে দিয়েছিলেন । সেই সময় অসমের সড়কপথ আর জলপথে রেল বগির উপরে আর উড়োজাহাজ ঘাঁটিতে অগ্নি সংযোগ করা হয়  । সেই সময়ে অসমে আত্মগোপন করা সকলের ভিতরে ছিলেন-শঙ্কর বরুয়া , জ্যোতিপ্রসাদ , ব্রজ শর্মা , লক্ষ্মীপ্রসাদ গোস্বামী , গহণ চন্দ্র গোস্বামী সহ আরো অনেকে । অরুণা আসফ আলী আত্মগোপন করেন এবং তিনি সাতারা , বালিয়া , নাগপুর সহ বেশ কিছু জায়গায় ঘুরে ঘুরে সেইসব জায়গায় সমান্তরাল সরকার গঠন করার চেষ্টা করেন । 
এর পর তরুণ অরুণা আসফ আলীর সভাপতিত্বে ৯ ই আগস্ট বোম্বাই অধিবেশনটির সমাপ্তি করেন ।
অরুণা আসফ আলী ছিলেন মুক্তি সংগ্রামের পুরোধা । বিশেষ করে বিয়াল্লিশের আন্দোলনে তিনি সক্রিয় ভূমিকা নিয়েছিলেন । অরুণা আসফ আলী ৯ ই আগস্ট মুম্বায়ের গোয়ালিয়া ট্যাঙ্ক ময়দানে জাতীয় পতাকা উড়িয়ে সংগ্রামী সকলের মাঝে উদ্দীপনা জাগিয়ে তোলার চেষ্টা করেন । এভাবেই তিনি আন্দোলনের সূচনা করেছিল । পরে  পুলিশ ঐ সমাবেশের দিকে গুলি চালায় ।
অরুণাকে ১৯৪২ সালের আন্দোলনের নায়িকা হিসাবে চিহ্নিত করা হয়েছিল বিপদের মুখে তাঁর সাহসিকতার জন্য এবং তাকে পরবর্তী বছরগুলিতে স্বাধীনতা আন্দোলনের " গ্র্যান্ড ওল্ড লেডি " বলা হয়েছিল ।  প্রত্যক্ষ নেতৃত্বের অনুপস্থিতি সত্ত্বেও, ভারতবর্ষের যুবকদের স্বাধীনতা অর্জনের আকাঙ্ক্ষার বহিঃপ্রকাশ হিসাবে স্বতঃস্ফূর্ত প্রতিবাদ ও বিক্ষোভ সারা দেশ জুড়ে সূচনা হয়েছিল তার নেতৃত্ব দানের মাধ্যমে । এরপর তার নামে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করা হয়েছিল ।

ইতিমধ্যে তিনি মাসিক ম্যাগাজিন প্রকাশ করেন এবং রাম মনোহর লোহিয়াকেও তার সম্পাদক  করেছিলেন । ১৯৪৪ সালের একটি সংখ্যায় তিনি যুবকদেরকে সহিংসতা ও অহিংসার বিষয়ে নিরর্থক আলোচনা ভুলে গিয়ে বিপ্লবে যোগদানের আহ্বান জানিয়ে পদক্ষেপ নেওয়ার আহ্বান জানান । জয়প্রকাশ নারায়ণ এবং অরুণা আসফ আলির মতো নেতাদের "গান্ধীর রাজনৈতিক সন্তান তবে কার্ল মার্কসের সাম্প্রতিক শিক্ষার্থী" হিসাবে আখ্যায়িত করা হয়েছিল ।
সরকার অরুণাকে ধরার জন্য ৫০ হাজার টাকার পুরষ্কার ঘোষণা করেছিল । তিনি অসুস্থ হয়ে পড়েছিলেন এবং কিছুকাল ধরে তিনি দিল্লির করোল বাগের ডাঃ জোশির হাসপাতালে লুকিয়ে ছিলেন । মহাত্মা গান্ধী আত্মগোপন থেকে বেরিয়ে এসে নিজেকে আত্মসমর্পণ করার জন্য তাঁর হাতে একটি লিখিত নোট প্রেরণ করেছিলেন - কারণ তাঁর মিশনটি সম্পন্ন হয়েছিল এবং যেহেতু তিনি হরিজনদের জন্যে কাজ করছিলেন  পুরষ্কারের ৫০ হাজার টাকা হরিজনদের কাজে লাগাতে পারেন তাই এই পরিকল্পনা করেছিলেন । তবে ১৯৪৬ সালে তার বিরুদ্ধে ওয়ারেন্ট প্রত্যাহার করার পরেই তিনি আত্মগোপনে থেকে বেরিয়ে এসেছিলেন । তিনি মহাত্মার কাছ থেকে এই নোটটি মূল্যবান প্রাপ্তি  হিসাবে মনে করেছিলেন তাই এটি তার ড্রইংরুমে শোভিত করে রেখেছিলেন । তবে রয়্যাল ইন্ডিয়ান নেভি বিদ্রোহের সমর্থনের জন্যও তিনি গান্ধীর সমালোচনার মুখোমুখি হয়েছিলেন , এমন একটি আন্দোলন যা তিনি এমন এক সময়ে হিন্দু ও মুসলমানদের একক বৃহত্তম একীকরণের কারণ হিসাবে দেখেছিলেন যা পাকিস্তানের পক্ষে আন্দোলনের শীর্ষস্থান ছিল ।

তিনি কংগ্রেস  পার্টির সদস্য ছিলেন । পরে তিনি কংগ্রেসের প্রতি আস্থা হারিয়ে জাতীয় কংগ্রেস ত্যাগ করে সোসিয়ালিস্ট দলে যোগদান করেন ।
তার কংগ্রেস ত্যাগ করবার মূল কারণ ছিলো যে কংগ্রেস পার্টির সমাজতন্ত্রের অগ্রগতি ছিলো না তাই তিনি দেখে হতাশ হয়ে তিনি ১৯৪৮ সালে একটি নতুন পার্টি সোশালিস্ট পার্টিতে যোগ দিয়েছিলেন । তবে তিনি এদাত্তা নারায়ণনের সাথে এই দলটি ছেড়ে চলে গিয়েছিলেন এবং তারা রজনী পলমে দত্তের সাথে মস্কো সফর করেছিলেন । দু'জনেই উনিশের দশকের গোড়ার দিকে ভারতের কমিউনিস্ট পার্টিতে যোগ দিয়েছিলেন । 
ভারত স্বাধীনতা লাভ করার পর , তিনি গরিব জনসাধারণের সাথে মিলে কাজ করার সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেন । তিনি দিল্লী মহানগরের প্রথম মহিলা মেয়র হন যদিও কিছুদিন পরে সেই পদ ত্যাগ করেন । তিনি জাতীয় মহিলা ফেডারেশনের সভামন্ত্রীর দায়িত্বভার গ্রহণ করেছিলেন। তিনি জাতীয় মহিলা কনফারেন্সের সাথেও জড়িত হয়ে পড়েছিলেন ।

১৯৫৩ সালে আসফ আলী মারা যাওয়ার পরে ব্যক্তিগত ভাবে তিনি শোকে বিহল হয়ে পড়েন ।

১৯৫৪ সালে , তিনি সিপিআইয়ের মহিলা শাখা জাতীয় মহিলা ফেডারেশন গঠনে সহায়তা করেছিলেন ।
সমাজে প্রগতি আর শান্তি আনতে তার প্রচেষ্টার কারণে ১৯৫৫ সালে তাকে সোভিয়েত দেশ নেহরু পুরস্কারে সম্মানিত করে ।
তবে নিকিতা ক্রুশ্চেভের স্ট্যালিনকে প্রত্যাখ্যানের পরে ১৯৫৬ সালে তিনি দলটি ত্যাগ করেন ।
১৯৫৮ সালে, তিনি দিল্লির প্রথম মেয়র নির্বাচিত হয়েছিলেন ।  তিনি দিল্লির সমাজ কল্যাণ ও উন্নয়নের জন্য কৃষ্ণা মেনন, বিমলা কাপুর, গুরু রাধা কিশান , প্রেমসাগর গুপ্ত , রজনী পলমে জ্যোতি , সরলা শর্মা এবং সুভদ্রা জোশীর মতো সামাজিক  নেতাকর্মীদের সাথে নিবিড়ভাবে সম্পর্ক স্থাপন করে  ছিলেন ।

অরুণা আর  নারায়ণন দুজন মিলে "লিংক " পাবলিশিং হাউসের কাজ শুরু করেছিলেন। দক্ষতার  সাথে প্রকাশনির কাজও করতে থাকেন । দৈনিক খবরের কাগজ ও পেট্রিওট নামে একটি সাপ্তাহিক পত্রিকা প্রকাশ করেছিলেন  ।  স্বাধীনতা সংগ্রামী জওহরলাল নেহেরু, কৃষ্ণ মেনন এবং বিজু পট্টনায়েকের মতো নেতার পৃষ্ঠপোষকতার কারণে প্রকাশনাগুলি মর্যাদাপূর্ণ হয়ে ওঠে । পরে তিনি অভ্যন্তরীণ রাজনীতির কারণে প্রকাশনা সংস্থার বাইরে চলে এসেছিলেন । জরুরী অবস্থার সময় অরুণা,  ইন্দিরা গান্ধী এবং রাজীব গান্ধীর খুব ঘনিষ্ঠ ছিলেন ।

অরুণা আসফ আলীকে ১৯৫৫ সালে  নেহরু পুরস্কার, ১৯৬৪ সালে আন্তর্জাতিক লেনিন শান্তি পুরষ্কার এবং ১৯৯১ সালে আন্তর্জাতিক বোঝাপড়ার জন্য জওহরলাল নেহেরু পুরষ্কারে ভূষিত হন । ১৯৯২ সালে তাঁর জীবদ্দশায় তিনি ভারতের দ্বিতীয় সর্বোচ্চ বেসামরিক সম্মান পদ্মবিভূষণ পুরস্কার পান । ১৯৯৭ সর্ব শেষ ভারত সরকারের সর্বোচ্চ বেসামরিক পুরষ্কার, ভারতরত্ন দেওয়া হয় । ১৯৯৬ সালে তিনি মারা যান তাই মরণোত্তর ভারতরত্ন সম্মানে সম্মানিত করা হয়রছিলো হয়েছিলো । ১৯৯৮ সালে, তার স্মরণে একটি স্ট্যাম্প জারি করা হয়েছিল।  নয়াদিল্লিতে অরুণা আসফ আলী মার্গের নাম রাখা হয়েছিল তাঁর সম্মানে ।  অল ইন্ডিয়া মাইনরিটিস ফ্রন্ট বার্ষিক ডাঃ অরুণা আসফ আলি সদভাবনা পুরষ্কার বিতরণ করে থাকে এখনো ।

তিনি ১৯৯৬ সালের ২৯ শে জুলাই নয়া দিল্লিতে শেষনিশ্বাস ত্যাগ করেন  । 
✍️ সন্দীপ চক্রবর্ত্তী
ব্যবত্তারহাট, নন্দকুমার,

পূর্ব মেদিনীপু

🙏 যদি আপনি আপনার গ্রাম বা শহরকে ভালোবেসে থাকেন, তাহলে আপনিও পাঠাতে পারেন আপনার এলাকার তথ্য আমাদের কাছে।
নীচের লিংকে ক্লিক করে যোগ দেন আমাদের সাথে, তথ্য পাঠান হোয়াটসঅ্যাপ গ্রুপের এডমিন দের কাছে, আপনার তথ্যটি বিবেচনা করে সর্বসমক্ষে প্রকাশ করা হবে আমাদের ওয়েবসাইটের মাধ্যমে পেজ ও গ্রুপে।💐

আমাদের হোয়াটসঅ্যাপ গ্রুপে সংযুক্ত হতে চাইলে এই লেখার উপর ক্লিক করুন 👈⬇️🔽⬇️🔽⬇️🔽⬇️🔽⬇️
আমাদের 👨‍💻 ওয়েবসাইটের ঠিকানা 👇
https://www.MEDINIKOTHA.in
আমাদের 🎦 ইউটিউবের ঠিকানা 👇
https://www.youtube.com/c/MEDINIKOTHA
আমাদের 🖼️ ইনস্টাগ্রামের ঠিকানা 👇
https://www.instagram.com/medinikotha
আমাদের 🤳 ফেসবুক গ্রুপের ঠিকানা 👇
https://www.facebook.com/groups/medinikotha
আমাদের 🚻 ফেসবুক গ্রুপ কাঁথি মহকুমা ঠিকানা 👇
https://www.facebook.com/groups/contaigroup
আমাদের 🚀 টেলিগ্রাম গ্রুপের ঠিকানা 👇
http://t.me/medinikotha
আমাদের ✈️ টেলিগ্রাম চ্যানেলের ঠিকানা 👇
https://t.me/medinikatha
আমাদের 📧 ই-মেইল ঠিকানা 👇
medinikotha.contai@gmail.com
আমাদের 🗃️ কাঁথি পেজের ঠিকানা 👇 https://www.facebook.com/ContaiSubdivision
আমাদের 📖 দীঘা পেজের ঠিকানা 👇
https://www.facebook.com/DighaOldNew
আমাদের 📝 এগরা পেজের ঠিকানা👇
https://www.facebook.com/Egra2
আমাদের 📒 রামনগর পেজের ঠিকানা 👇
https://www.facebook.com/Ramnagar4
আমাদের 📔 হেঁড়িয়া পেজের ঠিকানা 👇
https://www.facebook.com/Henria
আমাদের 📕 খেজুরী পেজের ঠিকানা 👇
https://www.facebook.com/Khejuree
আমাদের 📙 নাচিন্দা পেজের ঠিকানা 👇
https://www.facebook.com/NachindaMa
আমাদের 📙 তাজপুর পেজের ঠিকানা 👇
https://www.facebook.com/Tajpoor
আমাদের 📓 শংকরপুর পেজের ঠিকানা 👇
https://www.facebook.com/Sankarpoor
আমাদের 📃 সাতমাইল পেজের ঠিকানা 👇
https://www.facebook.com/Satmile
আমাদের 📄 পেটুয়াঘাট পেজের ঠিকানা 👇
https://www.facebook.com/Petuaghat
আমাদের 🗒️ দেউলীহাট পেজের ঠিকানা 👇
https://www.facebook.com/Medinikotha6
আমাদের 📘 জুনপুট পেজের ঠিকানা 👇
https://www.facebook.com/Junput2
আমাদের 📗 বাঁকিপুট পেজের ঠিকানা 👇
https://www.facebook.com/Bakiput
আমাদের 📚 মান্দারমনি পেজের ঠিকানা 👇
https://www.facebook.com/Mandarmanee
আমাদের 🛰️ ওয়েবসাইট পেজের ঠিকানা 👇
https://www.facebook.com/medinikotha.in

Social Share

অনুসন্ধান !!

এখনকার খবর !!

Leave a Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *