

এক যে ছিলো নদী
বুকের মধ্যে নদী ছিলো উপচে পড়া জল ছিলো হঠাৎ করে ওই নদীটা কেমন করে হারিয়ে গেল। এখন শুধু বালির চর দহন খরার তীব্র জ্বর মনখারাপের দুপুরবেলা বিষাদ মেঘের ধূসর ঘর। মেঘ পাহাড়ে বৃষ্টি নেই শব্দ নেই ছলছলাত পাঁজর জুড়ে মস্ত পাথর কোথায় সেই জলপ্রপাত? বৃষ্টি নেই বৃষ্টি নেই বালির বুকে নেই জল চোরাবালি অতল গহীন হারিয়ে গেছে নদীর তল। পাড়ে বসে অপেক্ষাতে নদীর জন্য নেইতো কেউ যখন ছিলো খরস্রোতা কেমন করে আনতো ঢেউ। জলের বুকে হাতছানি নীল জলে ডুবসাঁতার অতীত দিনের গল্পকথায় ভাটার চরে তীব্র জোয়ার। এখনো তো খুঁড়লে বালি বুক জলে ডুবে যাবি জলপুরিতে বন্ধ তালা হারিয়ে গেছে ঘরের চাবি। হয়তো কোন মেঘ বালক কারণ ছাড়া হঠাৎ এসে ঝরঝরিয়ে অঝোর ধারায় ভিজিয়ে বুক এক নিমেষে। অভিমানের পাথরখানা ভেঙেচুরে ভাসিয়ে দিয়ে খরস্রোতা নীল নদী কে বালির চরে দেয় ফিরিয়ে। নদী হোক আগের মতন ভরা কোটাল আসুক বান দিনযাপনের জোয়ার ভাটা বালির বুকে ফিরুক প্রাণ।
আপনিও পাঠাতে পারেন আপনার এলাকার তথ্য, আপনার লেখা ছড়া, কবিতা, ছোটগল্প বা আপনার আঁকা ছবি।
আমরা বিচার বিশ্লেষণ করে শর্তসাপেক্ষে তা সর্বসমক্ষে প্রকাশ করব, আপনাদের প্রিয় এই ওয়েবসাইটে।
আমাদের হোয়াটসঅ্যাপ গ্রুপে সংযুক্ত হতে চাইলে এই লেখার উপর ক্লিক করুন 👈

