যশের প্রকোপে মৎস চাষের মুখোশ উন্মোচন।

ফাইল চিত্র।

যশের প্রভাবে যখন বিধ্বস্ত সমগ্র সমুদ্র উপকূলবর্তী অঞ্চল, ঠিক তখনই এক এক করে ভেসে উঠছে চিংড়ি, মাগুর, ও অন্যান্য রঙিন মৎস্য চাষে কালোবাজারির চিত্রপট। লকডাউনের সুযোগ নিয়ে আইনের চোখের সামনে বুড়ো আঙ্গুল দেখিয়ে দিদারে চলছে এই নানান মৎস্য চাষ।

পশ্চিম বাংলার সমুদ্র উপকূলবর্তী তথা পূর্ব মেদিনীপুরের উপরে বিগত ৩ বছর ধরে একের পর এক, এই মে মাসের সময়কালে ঘটে চলেছে ঘূর্ণি ঝড়। প্রথমে “ফনি”, দ্বিতীয় “আম্ফান”, বর্তমানে “ইয়াশ”। এই বছর ঘূর্ণির গতিপথ পরিবর্তন ফলে এই ঝড়ের দ্বারা তেমন ক্ষতি করতে না পারলেও, এই ঝড়ের প্রভাবে সৃষ্টি হওয়া জলোচ্ছ্বাসের কারণে বিস্তির্ণ সমুদ্র তটবর্তি এলাকায় বন্যা পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়। এই জলোচ্ছ্বাসের শক্তি বৃদ্ধির পেছনে আরো দুই মুখ্য কারণ অনস্বীকার্য, এক বুদ্ধ পূর্ণিমা ও দ্বিতীয় চন্দ্র গ্রহন একই সময়ে সংগঠিত হওয়ার কারণে এই ঘূর্ণির প্রভাবে সৃষ্ট জলোচ্ছ্বাস বৃহত্তর রূপ ধারণ করে ছিলো।
ঝড়ের পূর্বাভাসের সর্তকতা অনুযায়ী প্রশাসনের তৎপরতায় সমুদ্র তটবর্তি এলাকার মানুষজন কে সুরক্ষিত স্থানে নিয়ে যাওয়া সম্ভব হলেও, পড়ে থেকে যায় উন্মুক্ত কৃষিজ জমি ও মৎস্য চাষীদের জলাশয় গুলি।
জলোচ্ছ্বাস এর প্রভাবে একের পর এক সামুদ্রিক বাঁধ অতিক্রম করে সামুদ্রিক নোনা জল গ্রামে প্রবেশ করলে, ধীরে ধীরে মিষ্টি জলে পরিপূর্ণ জলাশয়গুলিতে এক এক করে চলে যেতে থাকে নোনা জলের তলায়। জলোচ্ছ্বাস এর তীব্রতা সময়ের পরিপ্রেক্ষিতে আরো বৃদ্ধি পেলে, এই নোনাজল প্লাবনের রূপ ধরন করে। ধীরে ধীরে জোরালো বাতাস ও জলোচ্ছ্বাসের কারণে ক্ষতিগ্রস্ত হতে থাকে উপকূলবর্তী সৌন্দর্যায়ন, জনবসতিপূর্ণ কাঁচা-পাকা ঘর-বাড়ি সহ গৃহপালিত পশু-পক্ষী।

বিস্তারিত বিবরন ভিডিওতে দেখুন☝️

সময়ের কালক্রমে বন্যা পরিস্থিতি স্বাভাবিক হতে থাকলে, উন্মোচিত হতে শুরু করে আইনের চোখে ধুলো দিয়ে গড়ে ওঠা বিভিন্ন প্রকার অবৈধ মৎস্য চাষের রূপরেখা। নোনা জলের প্রভাবে জলাশয় ভেসে ওঠা বিভিন্ন প্রকার মাছেদের মৃত দেহ জানান দেয় মানুষের দ্বারা অবৈধ মৎস্য চাষের কর্মকাণ্ড গুলি।

সারা বাংলা জুড়ে চলছে আংশিক লকডাউন। প্রতি বছরের ন্যায় সারা বছরের তুলনায় এই মে ও জুন মাসে সব থেকে বেশি চিংড়ি বিদেশে রপ্তানি হয়ে থাকে। ঠিক এই সময়ে ইউরোপীয় দেশ গুলিতে এই পূর্ব মেদিনীপুরের চিংড়ি মাছের ব্যাপক চাহিদা লক্ষ্য করা যায়। তাই এই সময় কে চিংড়ি চাষীরা আদর্শ সময় হিসাবে নির্ধারণ করে চাষের প্রক্রিয়া সম্পন্ন করে থাকে।
কিন্তু এই জলোচ্ছ্বাস এর প্রভাবে ব্যাপক ভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয় এই মৎস্যচাষীরা।
এই প্রকার অত্যাধুনিক মৎস চাষের ক্ষেত্রে মুখ্য ভূমিকা পালন করে জল। এই জলের গুণগত মানের নিরিখেই নির্ধারিত হয় বিভিন্ন মৎস চাষের প্রক্রিয়া।

ফাইল চিত্র,

গ্রাম বাংলার বুকে সাধারন বৃষ্টির জলের উপর নির্ভর করে, প্রথমত অর্থ উপার্জনের তাগিদে মিষ্টি মাছের চাষ লক্ষ্য করা যায়। এই মাছ চাষের ক্ষেত্রে যে কোনো বৃষ্টির জ্বলে পূর্ন জলাশয়ে সাধারন তথাকথিত মাছের পরিবর্তে বৈজ্ঞানিক পদ্ধতিতে সৃষ্ট নাইলনটিকা ও তেলাপিয়া মাছের চাষ করা হয়ে থাকে। এই মাছ চাষের ক্ষেত্রে প্রধান সুবিধে হলো অন্যান্য মিষ্টি মাছের তুলনায় স্বল্প ব্যয়ে ও স্বল্প সময়ের ব্যবধানে অধিক পরিমাণে অর্থ উপার্জন করা সম্ভব হয়। যেহেতু এই মাছ চাষের ক্ষেত্রে খাদ্য হিসেবে কোনো প্রকার পচনশীল পদার্থ বা নোংরা খাদ্যের প্রয়োজন হয় না, সেই হেতু এই মাছের প্রতি চাহিদাও বহুল পরিমাণে। এই মাছের চাহিদা অনুসারে বাজারে দামের পার্থক্য অনেক অংশে অন্যান্য মাছের তুলনায় কম হওয়ার কারণে নিম্ন মধ্যবিত্ত পরিবারের ক্ষেত্রে এই মাছের গ্রহণযোগ্যতা অনেক বেশি। দামে কম এবং পরিমাণে বা সংখ্যায় বেশি হওয়ার দরুন এই মাছ গ্রাম্য বাজার থেকে শহূরে বাজারে অতি সহজলভ্য।
কিন্তু চিকিৎসকদের মতে এই মাছ খাদ্যের পক্ষে অস্বাস্থ্যকর। এই মাছের অনেক অপকারী গুন রয়েছে, যা মানব শরীরের পক্ষে ক্ষতিকারক। এই মাছের কারণে ফুসফুস জনিত রোগ ও ক্যান্সার হতে পারে।

ফাইল চিত্র

জলের গুণগত মনের নিরিখে এই সকল মিষ্টি মাছের চাষের পরেই আসে জলের পোকার চাষ অর্থাৎ চিংড়ি মাছ তথা বাগদা বা ভেনামি গোত্রীয় মাছের চাষ। পূর্ব মেদিনীপুরের সমুদ্র উপকূলবর্তী এলাকার আদর্শ জলবায়ু ও সহজে উপলব্ধ নোনা জল এই চাষের ক্ষেত্রে উত্তম পরিস্থিতির সৃষ্টি করে। এই চাষ পদ্ধতি নির্ভর করে নির্দিষ্ট গুণমানেরর জলের ভিত্তিতে অত্যাধুনিক যন্ত্র সহযোগে। এই মাছের চাষের ক্ষেত্রে ব্যবহৃত হয় বহুল পরিমাণে কীটনাশক ও অ্যান্টিবায়োটিক, যা অতি সহজে কম সময়ের ব্যবধানে মাছকে অধিক দ্রুততার সাথে আকারে ও ওজনে বড়ো করে তোলে। এর ফলে এই মাছ খাদ্য হিসাবে গ্রহণ করলে, চিকিৎসকের মতে আমাদের শরীরেও এই ক্ষতিকারক ড্রাগ অর্থাৎ স্টেরয়েড আমাদের ত্বকের উপরে ক্ষতিকারক প্রভাব ফেলে, যার থেকে সৃষ্টি হতে পারে স্ক্রীন ক্যান্সারের মতো রোগ। বর্তমানে আন্তর্জাতিক নিষেধাজ্ঞার কারণে এই এন্টিবায়োটিক প্রয়োগ নিষিদ্ধ হলেও কিছু অসাধু মৎস চাষী স্বল্প সময়ে অধিক মুনাফা লাভের জন্য এই নিষিদ্ধ পদ্ধতি বর্তমানেও ব্যবহার করে চলেছে এবং স্থানীয় বাজার গুলিতে অতি স্বচ্ছলতার সাথে বিক্রি করে থাকে। এই প্রকার মৎস্য চাষের ক্ষেত্রে সবথেকে বড় সমস্যা হলো কয়েক বছর ধরে এই একই চাষ করার ফলে ওই জলাশয় মৃত্তিকার উপকারিতা গুন হারিয়ে ফেলে। এছাড়াও প্রতিবার চাষের পরে অনুপোযোগী নোংরা দুর্গন্ধযুক্ত বিভিন্ন প্রকার রাসায়নিক ও কীটনাশক সংমিশ্রিত জল সরাসরিভাবে খাল বা নদীতে উপনীত করা হয়ে থাকে, এতে ওই খাল বা নদীতে বসবাসকারী জলজ বাস্তুতন্ত্রের উপর গভীরভাবে এর প্রভাব পড়ে।

এই সকল মৎস্য চাষের প্রভাবে কৃষি জমির কৃষকেরা অধিক উপার্জনের তাগিদে কৃষিজ জমি মৎস্য চাষের জমিতে রূপান্তর ঘটিয়ে অধিক মুনাফা লাভের উদ্দেশ্যে কৃষিকাজ হতে বিমুখত পথ অবলম্বন করছে। এর ফলে দেশীয় মিষ্টি জলে গলদা চিংড়ি চাষ প্রক্রিয়া আসতে আসতে বিলুপ্তির পথে এগোচ্ছে।

ফাইল চিত্র,

এর পরবর্তী পর্যায়ে এই জলাশয় গুলো পুনরায় জলের গুনগত মানের নিরিখে স্থানান্তরিত হয় কাঁকড়া চাষের উদ্দেশ্য। এ কাঁকড়া চাষের ক্ষেত্রে ও অনেকাংশে ওই একই পদ্ধতি অবলম্বন করা হয়ে থাকে। বর্তমানে এই কাঁকড়া চাষের পদ্ধতি পূর্ব মেদিনীপুরের ধীরে ধীরে ব্যাপক বিস্তার লাভ করে চলেছে। এই কাঁকড়া চাষের পদ্ধতি কয়েকবছর অনুসরণ করবার পর এই জলাশয়গুলো অনুপযোগী হয়ে ওঠে।

পরবর্তী পর্যায়ে জলাশয় গুলি রূপান্তরিত হয়ে বৃষ্টির জলের নিরিখে ব্যবহৃত হতে থাকে রঙিন মাছের চাষ প্রকল্পে। এই রঙিন মাছ চাষের পদ্ধতিতে ব্যবহার হয়, জলাশয় মধ্যে কৃত্রিম উপায়ে অক্সিজেন প্রয়োগের দ্বারা।

ফাইল চিত্র,

এক্ষেত্রেও বহুল পরিমাণে ব্যবহার করা হয় রাসায়নিক দ্রব্য, মাছের একাধিকবার প্রজনন প্রক্রিয়ার মাধ্যমে অধিক পরিমাণে মাছের চারা উৎপাদন করার জন্যে, মাছের রং বজায় রাখার ক্ষেত্রে ও রোগ মুক্ত রাখার উদ্দেশ্যে।
এই রঙিন মাছের চাষের প্রক্রিয়া সম্পন্ন হলে, স্থানীয় বাজারে সাধারন মানুষকে বোকা বানিয়ে, গৃহে সুখ-সমৃদ্ধি আগমনের লোভ দেখিয়ে অথবা গৃহসজ্জা ও পরিবারের ছোট সদস্যদের মনোরঞ্জনের বিষয়বস্তু হিসেবে পরিবেশন করা হয়। এই রঙিন মাছ বিদেশ থেকে আনা মাছের নাম করে করা চড়া দামে বিক্রি করা হয়।
রঙিন মাছের চাষ প্রক্রিয়া সম্পন্ন হলে, ওই নোংরা দুর্গন্ধযুক্ত জলে আরেক প্রকার জলজ বাস্তুতন্ত্রের বিনাশকারী মাছের চাষ প্রক্রিয়া শুরু হয়। এই মাছ সাধারণত আমরা ক্রোকোডাইল ফিস নামে শুনে থাকি। এই মাছ জলজ বাস্তুতন্ত্রের অবাঞ্ছিত উচ্ছিষ্ট সকল প্রকার বস্তু সামগ্রী খাদ্য হিসেবে গ্রহণ করে দ্রুততার সাথে আকার ও ওজন বৃদ্ধি করে থাকে। পরবর্তীকালে এই সকল মাছ শহরের বড় বড় রেস্তোরাঁতে অধিক অর্থের বিনিময় সুস্বাদু খাবার হিসেবে পরিবেশন করা হয়ে থাকে। চিকিৎসকদের মতে এই সকল মাছের দেহের মধ্যে অতি ক্ষতিকারক পদার্থ থাকার দরুন মানব শরীরের বাসা বাঁধতে পারে নানা প্রকার জটিল রোগ ব্যাধি।

ফাইল চিত্র, উপরের অংশে হাইব্রিড মাগুর ও নীচের অংশে দেশীয় মাগুর মাছের চিত্র।

সর্বশেষ এই সকল প্রকার মাছের চাষ প্রক্রিয়া সম্পন্ন হলে ওই জলাশয় গুলিতে শুরু হয় হাইব্রিড প্রজাতির মাছের চাষ। এসকল মাছের চাষের ক্ষেত্রে ব্যবহৃত হয় বিভিন্ন মাংস দোকানের উচ্ছিষ্ট সমূহ। সরকারিভাবে অবৈধ মাছের চাষের তালিকায় সর্বপ্রথম নাম রয়েছে হাইব্রিড মাগুর, দ্বিতীয় পিরহানা বংশোদ্ভূত রূপচাঁদ বাউল মাছ, তৃতীয় ট্যাংরা মাছের হাইব্রিড প্রজাতির পাঙ্গাস ট্যাংরা ইত্যাদি আরো বহুল প্রজাতির হাইব্রিড মাছ। বিশেষত এই হাইব্রিড মাগুর গুলি ছোট অবস্থাতেই বাজারে দেশীয় মাগুরের নাম করে অধিক মূল্যের বিনিময়ে রোগীর জন্য দ্রুত উপশমকারী যোগ্য খাদ্য হিসেবে বিক্রি করা হয়ে থাকে। চিকিৎসকদের মতে এই সকল হাইব্রিড গোত্রীয় মাছ খাদ্য হিসাবে গ্রহণের ফলে নানান জটিল রোগ ব্যাধির সৃষ্টি হয়ে থাকে।
এই যশের প্রভাবে নোনা জল প্লাবিত না হলে হয়তো কখনো জানাই যেতনা এই ভাবে সর্বসমক্ষে অবৈধ মাছের চাষ আজও বিদ্যমান আছে।
যেসকল মাছের চাষ সরকারিভাবে সম্পূর্ণভাবে অবৈধ, সেই সকল মাছ কিভাবে চাষ হচ্ছে এই নিয়ে উঠছে একাধিক প্রশ্ন।

এই সকল কর্মকান্ডের মাধ্যমে কিছুসংখ্যক মৎস্য চাষী স্বল্প সময়ের মধ্যে অধিক অর্থ লাভের আশায় কিছু কতিপয় অসাধু ব্যবসায়ীদের সহায়তায় এই অবৈধ মাছ চাষের কালোবাজারি ধীরে ধীরে ফুলেফেঁপে উঠছে।

ফাইল চিত্র

এই সকল চাষ প্রক্রিয়ার ফলে ধীরে ধীরে গ্রাম বাংলার জলাশয় গুলি থেকে বিলুপ্ত হয়ে যাচ্ছে গলদা চিংড়ি, তোপসে, চিতল, সিঙ্গি, মাগুর, পাপদা, মৃগেল, বোয়াল, ট্যাংরা, কই, পুটি, মৌরেলা ইত্যাদির মতো যথেষ্ট স্বাদ ও পুষ্টিগুণে ভরপুর দেশীয় মাছের প্রজাতি গুলি।
মৎস্যচাষীদের এই সকল দেশীয় মাছ চাষের প্রতি অনীহা ও বাজারে উপযুক্ত মূল্য না পাওয়ার কারণে ধীরে ধীরে এই সকল দেশীয় মাছ চাষের পতঞ্জলি অবলুপ্তির পথে অগ্রসর হচ্ছে।
দ্রুততার সাথে এই সকল দেশীয় মাছ চাষের প্রতি মৎস্যচাষীদের উৎসাহ প্রদান করা ও বিভিন্ন সরকারি প্রকল্পের অনুদানের অন্তর্ভুক্তিকরণের মাধ্যমে গ্রাম বাংলার জলজ বাস্তুতন্ত্র টিকিয়ে রাখার প্রয়াস অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।


আমাদের হোয়াটসঅ্যাপ গ্রুপে সংযুক্ত হতে চাইলে এই লেখার উপর ক্লিক করুন 👈

🙏🙏🙏🙏🙏🙏🙏
যদি আপনি আপনার গ্রাম বা শহরকে ভালোবেসে থাকেন, তাহলে আপনিও পাঠাতে পারেন আপনার এলাকার তথ্য আমাদের কাছে।
নীচের লিংকে ক্লিক করে যোগ দেন আমাদের সাথে, তথ্য পাঠান হোয়াটসঅ্যাপ গ্রুপের এডমিন দের কাছে, আপনার তথ্যটি বিবেচনা করে সর্বসমক্ষে প্রকাশ করা হবে আমাদের ওয়েবসাইটের মাধ্যমে পেজ ও গ্রুপে।🙏💐
⬇️🔽⬇️🔽⬇️🔽⬇️🔽⬇️
আমাদের 👨‍💻 ওয়েবসাইটের ঠিকানা 👇
www.MEDINIKOTHA.in
আমাদের 🎦 ইউটিউবের ঠিকানা 👇
https://www.youtube.com/c/MEDINIKOTHA
আমাদের 🖼️ ইনস্টাগ্রামের ঠিকানা 👇
https://www.instagram.com/contai_kanthi?r=nametag
আমাদের 🤳 ফেসবুক গ্রুপের ঠিকানা 👇
https://www.facebook.com/groups/medinikotha
আমাদের 🚻 ফেসবুক গ্রুপ কাঁথি মহকুমা ঠিকানা 👇
https://www.facebook.com/groups/contaigroup
আমাদের 🚀 টেলিগ্রাম গ্রুপের ঠিকানা 👇
http://t.me/medinikotha
আমাদের ✈️ টেলিগ্রাম চ্যানেলের ঠিকানা 👇
https://t.me/medinikatha
আমাদের 📧 ই-মেইল ঠিকানা 👇
medinikotha.contai@gmail.com
আমাদের 🗃️ কাঁথি পেজের ঠিকানা 👇 https://www.facebook.com/ContaiSubdivision
আমাদের 📖 দীঘা পেজের ঠিকানা 👇
https://www.facebook.com/DighaOldNew
আমাদের 📝 এগরা পেজের ঠিকানা👇
https://www.facebook.com/Egra2
আমাদের 📒 রামনগর পেজের ঠিকানা 👇
https://www.facebook.com/Ramnagar4
আমাদের 📔 হেঁড়িয়া পেজের ঠিকানা 👇
https://www.facebook.com/Henria
আমাদের 📕 খেজুরী পেজের ঠিকানা 👇
https://www.facebook.com/Khejuree
আমাদের 📙 নাচিন্দা পেজের ঠিকানা 👇
https://www.facebook.com/NachindaMa
আমাদের 📙 তাজপুর পেজের ঠিকানা 👇
https://www.facebook.com/Tajpoor
আমাদের 📓 শংকরপুর পেজের ঠিকানা 👇
https://www.facebook.com/Shankarpour
আমাদের 📃 সাতমাইল পেজের ঠিকানা 👇
https://www.facebook.com/Satmile
আমাদের 📄 পেটুয়াঘাট পেজের ঠিকানা 👇
https://www.facebook.com/Petuaghat
আমাদের 🗒️ দেউলীহাট পেজের ঠিকানা 👇
https://www.facebook.com/Medinikotha6
আমাদের 📘 জুনপুট পেজের ঠিকানা 👇
https://www.facebook.com/Junput2
আমাদের 📗 বাঁকিপুট পেজের ঠিকানা 👇
https://www.facebook.com/Bakiput
আমাদের 📚 মান্দারমনি পেজের ঠিকানা 👇
https://www.facebook.com/Mandarmanee
আমাদের 🛰️ ওয়েবসাইট পেজের ঠিকানা 👇
https://www.facebook.com/medinikotha.in

Social Share

অনুসন্ধান !!

এখনকার খবর !!

2 thoughts on “যশের প্রকোপে মৎস চাষের মুখোশ উন্মোচন।”

  1. Nanigopal Jana

    এতো দিনে কেউ সত্যি কথা বলার দম দেখালো

  2. Rajaram Bhoumik

    যতই যাই বলো লোকে এসব বুঝবেনা, সব নিজে নিজের নিয়ে ব্যাস্ত

Leave a Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *