ফাইল চিত্র।
দীঘা, পূর্ব মেদিনীপুর। চলতি সপ্তাহে মন্দারমনি, দীঘা ,শংকর পুর পর্যটন কেন্দ্রে হোটেল গুলো পর্যটকদের জন্য খোলা হয়েছিল। দীঘায় সরকারি নির্দেশ মাফিক হোটেল মালিক অ্যাসোসিয়েশন সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন সমুদ্র তীরবর্তী কিছু হোটেল খোলা হবে পর্যটকদের জন্য । হোটেল মালিক কতৃপক্ষ সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন নিয়ম মতো ৩০ শতাংশ কর্মী নিয়ে ৩০ শতাংশ হোটেলের ৩০ শতাংশ ঘর পর্যটকদের পরিষেবা দেওয়ার জন্য চালু হবে। ফলে শুরু হয়েছিলো পর্যটকদের আসা-যাওয়া। কিন্তু কোরোনা সংক্রমণ এর দিকে লক্ষ্য রেখে মন্দারমনি সমুদ্র সৈকত স্থানীয় বাসিন্দারা বিক্ষোভ দেখান কয়েকদিন আগেই।ঠিক একইভাবে আন্দোলনে নামলেন দীঘা সমুদ্র সৈকতের আশেপাশের বাসিন্দারা। স্থানীয় সূত্রে জানা যায় শুক্রবার সকালে হোটেল গুলো খোলা মাত্রই স্থানীয় মহিলা কল্যাণ সমিতি নেতৃত্বে মহিলারা হোটেলের গুলোর সামনে গিয়ে বিক্ষোভ দেখাতে শুরু করেন । পরিস্থিতি বুঝে কয়েকটি হোটেল কর্তৃপক্ষ হোটেল বন্ধ করে দেন। যেসব মহিলারা আন্দোলন করছিলেন তাদের মতামত বহু দূর-দূরান্ত থেকে পর্যটকরা দীঘায় আছেন দীঘায় এলে স্থানীয় এলাকা ও সমুদ্র সৈকতে ঘুরবেন, এর ফলে কোরোনা সংক্রমণ বেড়ে যেতে পারে । তাই অবিলম্বে পর্যটকদের দীঘায় আসা বন্ধ করতে হবে । মহিলাদের দাবি দীঘা ও অন্যান্য সৈকত সমুদ্র সৈকতে আরো একমাস যাতে পর্যটকরা না আসতে পারেন তার ব্যবস্থা যাতে নেন হোটেল মালিক কতৃপক্ষ , অন্যথায় ভবিষ্যতে বৃহত্তর আন্দোলনে আশ্রয় নেবেন তাঁরা।